1. [email protected] : anjuman : anjuman
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  3. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
ফ্লোর প্রাইসের কারণে রক্ষা পেয়েছে বিনিয়োগকারী-বিএসইসি
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০০ এএম

ফ্লোর প্রাইসের কারণে রক্ষা পেয়েছে বিনিয়োগকারী-বিএসইসি

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০
BSEC

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশনের আরোপিত ফ্লোর প্রাইসের (সর্বনিম্ন দর) কারনে রক্ষা পেয়েছে ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের হাজার হাজার বিনিয়োগকারী। না হলে বিনিয়োগকারীদের সব শেয়ার বিক্রি করে টাকা নিয়ে ভেগে যাওয়ার সহজ সুযোগ পেত ওই হাউজের মালিকেরা। একইসঙ্গে ওই নির্দেশনার কারনে রক্ষা পেয়েছে পুরো পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা। এসব কারনে ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনাটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বিনিয়োগকারীদের কাছে। এছাড়া বিগত কমিশনের ওই পদক্ষেপটি ফলপ্রসু হওয়ায় বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশনও বহাল রাখার বিষয়ে দৃঢ়।

গত ২৮ জুন ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ নিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এক সংবাদ সম্মেলনে ফ্লোর প্রাইসের কারনে ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারীরা রক্ষা পেয়েছে বলে আলোচনা হয়। এতে বলা হয়, ভাগ্য ভালো যে ফ্লোর প্রাইস ছিল, তা না হলে বিনিয়োগকারীদের সব শেয়ার বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নিতে পারত ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের মালিকপক্ষ।

ওই ফ্লোর প্রাইসের কারনে এখনো হাউজটিতে ২১ হাজার বিনিয়োগকারীর ৮২ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট রয়েছে। যা বর্তমানে লক-ইন করে রাখা হয়েছে। তবে গ্রাহকদের অগোচরে কি পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে, তা এখনো জানতে পারেনি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো। তবে সেটা যে খুব বেশি না, তা নিশ্চিত।

এর আগে গত ২৩ জুন থেকে বিনিয়োগকারীদের টাকা আত্মসাৎকারী ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদ উল্লাহ ব্রোকারেজ হাউজে তালা লাগিয়ে আড়ালে রয়েছেন। তবে তিনি কিছু বিনিয়োগকারীর শেয়ার বিক্রি করতে পারলেও ফ্লোর প্রাইসের কারনে অধিকাংশই রক্ষা পেয়েছে। ফ্লোর প্রাইসের কারনে ক্রেতা সংকটে তিনি সব শেয়ার বিক্রি করতে পারেননি।

ক্রেস্ট সিকিউরিটিজসহ বিভিন্ন ইস্যুতে খায়রুল হোসেন কমিশনের জারিকৃত ফ্লোর প্রাইসের নির্দেশনাটি বিনিয়োগকারীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা মনে করেন, এই নির্দেশনার কারনে এখনো তাদের পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ রয়েছে। তা না হলে নিঃশ্বেস হয়ে যেতেন। যদিও তার পেছনে যৌক্তিকের চেয়ে অযৌক্তিক কারন থাকত বেশি। তুলনামূলক অনেক শেয়ার এখনো বিনিয়োগযোগ্য এবং তলানিতে থাকায় তারা এমনটি মনে করেন।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ