1. [email protected] : anjuman : anjuman
  2. [email protected] : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক : শেয়ারবার্তা প্রতিবেদক
  3. [email protected] : শেয়ারবার্তা : nayan শেয়ারবার্তা
পুঁজিবাজারে থাকছে না ওটিসি মার্কেট
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:৫৩ পিএম

পুঁজিবাজারে থাকছে না ওটিসি মার্কেট

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৫ জুন, ২০২১
BSEC

পুঁজিবাজারে লোকসানি ও বন্ধ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেটে (ওটিসি) থাকছে না কোনো কোম্পানি। বর্তমানে এই মার্কেটে তালিকাভুক্ত ৬৪টি কোম্পানির মধ্যে ৫০টিরও বেশি স্থানান্তর করা হবে ডিএসইর মূল মার্কেট, এসএমই বোর্ড ও অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড- এটিবিতে। আর ১৩টি কোম্পানি তালিকাচ্যুতির আবেদন করেছে। এর মধ্যে চারটির তালিকাচ্যুতির কাজ এগিয়ে চলছে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম একটি শীর্ষ স্থানীয় নিউজ পোর্টালকে বলেন, ‘ওটিসি বলে কিছু রাখা যাবে না। এটা হলে কোম্পানির গভর্নেন্স থাকে না। ইচ্ছামতো চালায়, বিক্রি করে দেয়। জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।’

জানা যায়, ২০০৯ সালে বিএসইসি ওটিসি মার্কেট গঠন করে। উৎপাদনে না থাকা, নিয়মিত বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) না করা, কাগজের শেয়ার রাখা, নিয়ম অনুযায়ী বিএসইসিতে আর্থিক প্রতিবেদন জমা না দেয়া, ডিভিডেন্ড প্রদান ও সিকিউরিটিজ আইন পরিপালন না করা কোম্পানিগুলোকে নিয়ে ওটিসি মার্কেট চালু করা হয়।

সম্প্রতি স্থানান্তরিত হয়েছে ইউনাইটেড এয়ার। দীর্ঘদিন ধরে কোম্পানির কার্যক্রম না থাকার কারণে কোম্পানিটিকে ওটিসি মার্কেটে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ওটিসিতে পাঠানোর পর ইলেকট্রনিক শেয়ারে রূপান্তর, কোম্পানিকে মুনাফায় ফিরিয়ে ডিভিডেন্ড বিতরণ করে মূল মার্কেটে ফিরেছে ইউসিবিএল ব্যাংক, ওয়াটা ক্যামিকেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনালি পেপার।

বিএসইসি চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান বলেন, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি লিমিটেড, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড এবং মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটেডের ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে ফেরার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

জানা যায়, ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া মুন্নু ফেব্রিক্স গত অর্থবছরে মুনাফায় ফিরেছে। ২০১৯-২০ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয়-ইপিএস বেড়েছে ৬ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১১ পয়সা। আগের অর্থবছরের ইপিএস ছিল ৫ পয়সা।

২০১৮ সালে তালিকাভুক্ত হওয়া বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ও পেপার প্রসেস অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের ২০০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির অনুমোদন না পাওয়ায় তা বণ্টন করা যায়নি।

তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস ২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। এই কোম্পানিটিও নিয়মিত উৎপাদনে ফিরেছে।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন...

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ